তোর চোখে স্নান;
তোর বুকে পাথরের গান…
শুনতে শুনতে কতবার ঘুমিয়ে পড়েছি আমি।
তোর আশেপাশে,
ধোঁয়া ওঠা আলোর গেলাসে,
আনমনে চুমুক দিয়েছি কতবার।
কাঁধে হাত রেখে,
শব্দ, বিছানা-বালিশে মেখে,
লেনন গেয়েছি ভুল উচ্চারণে।
তোর ইচ্ছের গায়ে,
আমি ধুলোমাটি মাখা পায়ে,
পকেটে ঝিনুক নিয়ে, গোধূলিতে ভিজে হেঁটেছি।
তুই নিয়নের রাত…
যদি ইচ্ছে হঠাৎ;
আমি শরীরের গলিপথে আশ্রিত মুখ।
তোর পরিযায়ী মন,
আমি শূন্য ভীষণ,
স্তব্ধতা ভালোবেসে বৃষ্টি কিনেছি রাতভোর।
“স্তব্ধতা ভালোবেসে বৃষ্টি কিনেছি রাতভোর।”…..লাইনটা ছুঁয়ে গেল।
কবিতাটা শুরুতে তত ভাল লাগছিলনা, যত এগোল তত ভালবেসে ফেললাম।
গ্রেট! লিরিক বলে মনে হচ্ছে। গানটা শোনার অপেক্ষায় আছি।
এটা গান হয়ে যাক
কথা গুলো খুব সুন্দর । পুরোপুরি মানে না বুঝলেও খুব ভালো লাগলো ছন্দ আর শব্দের মিলিত সুর সৃষ্টিতে ।
আমার ও মোটেও তেমন লাগে নি লেখা টা। ভালো করা যেত মনে হয়। কিছু জিনিস মেলাতে আর ইচ্ছেও করল না।
এতো ভালো লেখ তাও এতো লজ্জা কিসের ।।
ধোঁয়া ওঠা আলোর গেলাসে আনমনে চুমুক দিয়েছি কতবার।
“কাঁধে হাত রেখে,শব্দ, বিছানা-বালিশে মেখে,লেনন গেয়েছি ভুল উচ্চারণে।”খুব ভালো লাগলো লেখাটা।
“তুই নিয়নের রাত…যদি ইচ্ছে হঠাৎ;আমি শরীরের গলিপথে আশ্রিত মুখ।”……. আহা! মনটা ভালো হয়ে গেলো।
ইচ্ছে হচ্ছিল তোমার লাইন গুলো কোট করে কেয়া বাত কেয়া বাত বলি, মুস্কিল এই যে পুরো লেখাটাই কপি পেস্ট করতে হয় …. তবে শেষ তিনটে লাইন কে বড্ড ভালোবেসে ফেল্লাম।